নামকরণ
যদি পুলিশের উদ্দেশ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেওয়া হতো, তাহলে গ্রন্থটির নাম হতো “১৬১ ধারায় জবানবন্দী।” যদি ম্যাজিষ্ট্রেটের উদ্দেশ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেওয়া হতো, তাহলে গ্রন্থটির নাম হতো “১৬৪ ধারায় জবানবন্দী ।” কিন্তু জনতার উদ্দেশ্যে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীর কোন ধারা নেই। যেহেতু এই গ্রন্থটি জনতার উদ্দেশ্যে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী, তাই গ্রন্থটির নাম দিয়েছি “আমার ফাঁসি চাই” । যদি বলা যায় মিষ্টার X অপরাধ করেছে। মিষ্টার X এর ফাঁসি চাই। তাহলে নিজে অপরাধ করলে কি বলা উচিত না আমার ফাঁসি চাই? তাই গ্রন্থটির নাম রেখেছি “আমার ফাঁসি চাই” ।
-লেখক
আমার ফাঁসি চাই” বইটি মতিয়ুর রহমান রেন্টুর একটি সাহসী প্রতিবাদী লেখনীর উদহারণ। এই বইয়ে লেখক তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা এবং অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন, যা পাঠকদের মধ্যে গভীর প্রভাব ফেলেছে। বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠা পাঠকদের নতুন কিছু শিখতে বাধ্য করে এবং তাদের চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন আনে।
আমার ফাঁসি চাই
মতিউর রহমান রেন্টু
বিষয় : বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট
প্রকাশক : স্বর্ণ লতা ও বন লতা
প্রকাশকাল : ২৬ মার্চ ১৯৯৯
মিডিয়া ধরন : ছাপা (শক্তমলাট)
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ২৩৫
Shamina Rasool –
Ei webside ta open kore khub bhalo holo amader pokkhe karon sob boi kena sombhob hoi na ebar sob boi porte parbo