তিয়াত্তরের ইস্পাত
বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে বাহান্নোর একুশে ফেব্রুয়ারী
দীপবর্তিকা হিসেবে কাজ করেছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার
সংগ্রাম চলছে।
একুশ আজও প্রেরণা যোগাচ্ছে। একুশ প্রেরণা যুগিয়ে চলবে।
বাংলাদেশ থেকে সাম্রাজ্যবাদের অশুভ থাবা গুটিয়ে নিতে হবে। সাম্রাজ্যবাদের সমাজতন্ত্র বিরোধী অপপ্রচার এখানে চলতে দেবো না। তিয়াত্তরের প্রথম দিনের বাংলাদেশ তারস্বরে এই ঘোষণা জানিয়ে দিল। তিয়াত্তরের একুশ দৃপ্তকণ্ঠে এ’ ঘোষণা আবার জানাচ্ছে।
বাংলাদেশে শোষণমুক্ত সমাজ গড়বো।
সুন্দর শিক্ষাজীবন গড়ে তুলবো ৷
সমাজ থেকে অশিক্ষা, কুসংস্কার, আর
পশ্চাদপদ চিন্তাধারার মূলোৎপাটন করতে হবে।
দেশপ্রেনের মন্ত্রে একসাথে
সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে এই কাজে।
চলবে নিরন্তর সংগ্রামের ধারা।
মুক্তধারা।
আসবে বাধা। আসবে সংকট। প্রত্যেকটি সংঘাত সংকট সংগ্রামী- দের জন্যে নিয়ে আসে নূতন পরীক্ষা। প্রতিটি সংকটই সংগ্রামীকে গড়ে তুলে ইস্পাতদৃঢ় । আমাদের ইস্পাতদৃঢ় মনোবলের প্রতিচ্ছবিই এবারের সংকলনের পাতাগুলোতে তুলে ধরা হলো।
ইস্পাত
একুশের সংকলন
২১শে ফেব্রুয়ারী, ১৯৭৩
প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
প্রকাশ করেছেন: মিজানুর রহমান চৌধুরী
প্রচার সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক শাখা
ছেপেছেন : পলওয়েল, প্রিন্টিং প্রেস
প্রচ্ছদ এঁকেছেন : রবিউল
সম্পাদনা করেছেন : সম্পাদকমণ্ডলী, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক শাখা
Reviews
There are no reviews yet.