আগে বিদ্রোহ করত শব্দ ছাত্ররা, কিন্তু এখন সবকটি বড়ো বড়ো শহরে মজুরেরাই হাজারে হাজারে উঠে দাঁড়িয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা লড়ছে তাদের মালিকদের বিরুদ্ধে, কলওয়ালাদের বিরুদ্ধে, পাজিপতিদের বিরুদ্ধে। মজুরেরা ধর্মঘট ঘোষণা করে – কারখানায় সমস্ত মজর একই সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দিয়ে দাবি করে মজুরি বৃদ্ধি চাই, দাবি করে এগারো ঘণ্টা নয়, দশ ঘণ্টা নয়, দিনে কাজ করা চলবে মাত্র আট ঘণ্টা। এছাড়াও মেহনতী মানুষের জীবন যাতে লঘ,ভার হয় এমন সব জিনিসও মজুরেরা দাবি করে। তারা চায় কারখানাগুলোর হালচাল উন্নত হোক, যন্ত্রপাতির সঙ্গে এমন সব বিশেষ ব্যবস্থা থাক যাতে মজরদের জখম হতে না হয়, তারা চায় মজুরের ছেলেরা স্কুলে পড়তে পাক, অসস্থদের জন্য হাসপাতালে উপযুক্ত ব্যবস্থা থাক; তারা চায় মজুরদের বাসস্থান কুকুরখোপের মতো না হয়ে হোক মানুষের বাসযোগ্য।…
দুনিয়ার মজুর এক হও
গ্রামের গরিবদের প্রতি
ভ. ই. লেনিন 
সোশ্যাল-ডেমোক্রাটরা কী চায়, চাষীদের কাছে তার ব্যাখ্যা (১)
প্রগতি প্রকাশন, মস্কো
১৯৭০
 
						 
																					
 
		
		
		
	 
		
		
		
	 
		
		
		
	