তীর্থংকর পাঁচটি মহাজনের চিত্রণে তাই নয়, ফুটে উঠেছে তাঁদের কথালাপের মাধ্যমে। এ যেন গঙ্গাপূজা। এঁদের মধ্যে শেষ মহাজন মহাপ্রায়াণকরেছেন মাত্র তিন-চার বৎসর আগে- বার্ট্রান্ড রাসেল। আমার নিয়তি আমাকে নানাদিকে ছুটিয়েছে। কখনো বা ব্যর্থতার অভিমুখে। কিন্তু একটি মস্ত ক্ষতিপূরণ মিলেছে মহাজনদের সংস্পর্শে। না, ক্ষতিপূরণ বলে থেমে গেলে খুব কমই বলা হবে। আমি বলতে চাই- আমার জীবনে নানা দুরাশাই হাজারো বিফলতার মধ্যে দিয়ে আলোপদ্মেরমতন প্রস্ফুটিত হয়েছে মহানুভব দ্রষ্টা ঋষি কবি কর্মী দার্শনিকের আর্শীবাদে। শুধু চলতি আশীর্বাদ নয়-স্নেহোচ্ছল সম্ভাষণ। এই পাঁচজনের- আরো কয়েকজন মহাপুরুষের কাছে আমি গিয়েছিলাম সত্যিই নম্রশীর্ষ হয়ে প্রণাম করে তাঁদের কাছে জ্ঞানের সম্পদ, কর্মের প্রেরণা, প্রেমের পাথেয় পেতে। যত দিন যায় ততই যেন আমি শুনি তাঁদের নান বিচিত্র কথালাপের ঝঙ্কারের মাধ্যমে নীলাকাশের আয় আয় ডাক।
তীর্থংকর
রোলাঁ গান্ধি রাসেল রবীন্দ্রনাথ শ্রীঅরবিন্দ
ও
দিলীপ সংবাদ
শ্রীদিলীপকুমার রায়
প্রকাশক: শ্রীসুরজিৎচন্দ্র দাস
জেনারেল প্রিন্টার্স য়্যান্ড পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড
১১৯, লেনিন সরণী (ধর্ম তলা স্ট্রীট), কলিকাতা-৭০০ ০১৩
দ্বিতীয় সংস্করণ: বৈশাখ ১৩৫১, এপ্রিল ১৯৪৪
নব সংস্করণ (পরির্ধিত)পুনর্মুদ্রণ: নভেম্বর ১৯৯৭
মূল্য: ৭৫ টাকা